তখন আমি এইচ এস সি প্রথম বর্ষে পড়ি ।
২০০০ সালের জানুয়ারির দিকের কথা । আমি থাকি সিলেট অঞ্চলে । বেশ ঠাণ্ডা তখন ।
এমনকি পরিচালনাও আমিই করেছিলাম ।
ছোটবেলা থেকেই আমি টুকটাক লেখালেখি করতাম । ছাত্র হিসেবেও ভালো ছিলাম ।
তাই সবাই বেশ আদর করত ।
যাই হোক । নাটক শেষ হতে হতে বেশ রাত হয়ে গেল ।
নাটক দেখে সবাই খুব প্রশংসা করছিল । আমার খুব ভালো লাগছিল । আমার বাসা খুব দূরে ছিল ।
তখন ঘড়িতে প্রায় ১১ টা বাজে । তাই এতো রাতে বাসায় ফেরা সম্ভব ছিল না ।
তাই আমি এবং আমার কয়েকজন বন্ধু সিদ্ধান্ত নিলাম কাছেই স্যারদের কোয়ার্টার । সেখানেই আজ থাকব ।সেদিন রাতে স্যারদের কোয়ার্টারে যাই ।
স্যাররা অনেক প্রশংসা করেন আমার । নাটক নিয়ে অনেক আলোচনা হল । রাতের খাবারও খেয়ে নিলাম ।
সব কিছু শেষে দেখা গেল রাত ১২ টা ৩০ বেজে গেসে ।
এখন ঘুমাতে হবে ।
কলেজে একটা অনুষ্ঠান হচ্ছিল । সেখানে একটা নাটক মঞ্চস্থ হয় । নাটকটা লিখেছিলাম আমি ।
সিদ্ধান্ত হল আমি থাকব বাংলা স্যার এর সাথে ।
আমি স্যার এর সাথে স্যার এর রুমে গেলাম ।
স্যার বলল, কি ব্যপার । খুব টায়ার্ড নাকি জাহেদ!
আমি বললাম, জি স্যার ।
স্যার বলল, জিন্সের প্যান্ট পরে কি শুতে পারবে ? আমার এক্সট্রা লুঙ্গি আছে । দিই । চেঞ্জ করে নাও ।
আমিও বললাম , ঠিক আছে স্যার ।
স্যার লুঙ্গি এনে দেয়ার পর চেঞ্জ করে শুইলাম ।
স্যার আর আমি এক বিছানায় ।
স্যার এর বয়স খুব বেশি না । ২৮ কি ২৯ হবে । বাংলা পড়ান আমাদের । খুব সুন্দর করে কথা বলেন ।
স্যার এর সাথে লেখালেখি নিয়ে কথা বলতে লাগলাম ।
স্যার ও বিভিন্ন বিষয়ে টিপস দিতে লাগলেন ।
আমি আর স্যার একই কম্বলের নীচে ছিলাম ।
তাই প্রথম প্রথম একটু আন ইজি লাগলেও পরে সহজ হয়ে গেলাম ।
এভাবে রাত প্রায় ২ টা বেজে গেল । তাই ঘুমিয়ে গেলাম ।
রাত বাড়ার সাথে সাথে শীতও বাড়ছিল ।
আমি জড়সড় হয়ে শুয়ে আছি ।
ঘুমের মাঝে কখন যে স্যারকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছি খেয়াল নেই ।
আচমকা খেয়াল করলাম স্যার আমার সমস্ত শরীরে হাত বুলাচ্ছেন ।
আমি প্রথমে ভাবলাম । হয়ত আমার মনের ভুল ।
একটু পর বুঝলাম মনের ভুল নয় ।
স্যার সত্যি সত্যি আমার সারা শরীরে হাত বুলাচ্ছেন ।
শীতের রাত । তাই ভালো লাগছিল ।
আমার শরীরে এর আগে কেও এভাবে আদর করেনি ।
তাই ব্যপার টা উপভোগ করছিলাম ।
স্যার আমার প্রতি আরও ক্লোজ হলেন । বুঝতে পারলাম ।
আমিতো ভয়ে শেষ । এসব কি হতে যাচ্ছে ?
স্যার আচমকা আমার পুরুসাঙ্গে হাত দিলেন লুঙ্গির উপর দিয়েই ।
হাত দিতেই আমার পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে গেল ।
ভয়, আতংক আর বিস্ময় সব মিলিয়ে আমি একটা অদ্ভুত পরিস্থিতির মাঝে আছি ।
স্যার আমার পুরুষাঙ্গ তার হাতের মুঠোয় নিয়ে আদর করেই যাচ্ছেন ।
আমি বাধা দিচ্ছি না । দেখি স্যার কি করেন ।
স্যার যখন দেখলেন আমি বাধা দিচ্ছি না তখন আরও বেশি সাহসী হলেন ।
লুঙ্গির গিট খুলে ফেললেন আমার ।
লুঙ্গিটা হাঁটু পর্যন্ত নামিয়ে দিলেন ।
আমি খুব অবাক ।
স্যার ডান হাতে আমার পুরুষাঙ্গ ধরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট রাখলেন ।
আমি শুধু উম উম করছি ।
কিছু বলার চেষ্টা করছিলাম । স্যার বললেন, চুপ করে থাক ।
স্যার সমানে আমার ঠোঁট গলায় চুমু দিতে লাগলেন আর হাত দিয়ে পুরুষাঙ্গ মোচড় দিতে লাগলেন ।
এবার স্যার তার মুখ আমার নিপলে নামিয়ে আনলেন ।
আমার বুকের বৃন্তের ডগায় তার জিব এর স্পর্শ দিলেন ।
আমি কেঁপে উঠলাম ।
মুখ দিয়ে শুধু স্যার স্যার করছি ।
স্যার এবার নিপল ঠোঁট দিয়ে চেপে চেপে চুষতে লাগলেন ।
আমি আদিম খেলায় মেতে উঠেছি ।
আমি অটো স্যার এর লুঙ্গিতে হাত দিই । গিট খুলে স্যার এর পুরুষাঙ্গ হাত বুলাই ।
অনভিজ্ঞ আমি স্যার এর পুরুষাঙ্গ মুঠ করে ধরে আদর দিই ।
স্যার বলে, আমার ওটা উপর নিচ করে চাপ দিতে থাক ।
আমি স্যার যা বলে তাই করি ।
মনে হচ্ছিল আমি স্যার এর হাতের রিমোট কন্ট্রোল । উনি যা বলবেন আমি তাই করব ।
স্যার এবার কম্বলের নিচে আমার পুরুষাঙ্গ তার মুখে নিলেন ।
আমি কেঁপে কেঁপে উঠে বললাম, স্যার না !
স্যার বলল, তোমার ভালো লাগবে । দেখ কি করি !
আমি স্যার কে বাধা দিই না ।
স্যার আমার পুরুসাঙ্গের গোরায় ঠোঁট বুলান । জিব দিয়ে আসতে আসতে আদর করেন ।
কিন্তু পুরুষাঙ্গ পুরোটা তার মুখে নিতেই আমি বুঝতে পারলাম মানুষের মুখের ভেতরের তাপমাত্রা কত বেশি থাকে ।
আরামে আমার চোখ বুজে আসল ।
ঠিক ২-৩ মিনিট পরেই আমার বীর্য বের হয়ে গেল ।
স্যার এর মুখ বীর্যে ভরে গেল ।
স্যার গিলে ফেললেন ।
আমি অবাক ! স্যার এটা কি করলেন !
স্যার হেসে বললেন, কি ব্যপার জাহেদ ! ২ মিনিটেই শেষ ! এমন হলে কি বউ থাকবে ?
আমি বললাম, স্যার এটাই আমার জীবনের প্রথম ।
স্যার হাসলেন ।
স্যার এবার তার পুরুষাঙ্গ আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলেন, চুস আমারটা ।
আমি বললাম, স্যার এটা আমার পক্ষে পসিবল না ।
স্যার বললেন, কেন ?
আমি বললাম, আমি কখনও চুসিনি ।
আমি রাজি হলাম না ।
স্যার বললেন, ঠিক আছে । পেশাব করে ক্লিন হয়ে আস ।
আমি বাথরুমে গিয়ে ক্লিন হলাম ।
এসে কম্বলের নিচে আসতেই স্যার আবার আমাকে নিয়ে খেলতে লাগলেন ।
আমার ঠোঁটে বুকে আবার চুমু খেতে থাকেন ।
স্বভাবতই আমি আবার উত্তেজিত হয়ে যেতে থাকি ।
স্যার এবার আমাকে বলেন যে তারটা একটু হলেও মুখে নিতে হবে ।
আমি এবার আর না করলাম না ।
স্যার এর পেনিস টা আমার চাইতে বড় । ডিম লাইটের আলোয় দেখতে পেলাম ।
পুরুসাঙ্গের মাথায় অনিচ্ছাকৃত ভাবে মুখ রাখতেই আমার গা গুলিয়ে উঠল ।
আমি কোন রকমে নিঃশ্বাস বন্ধ একবার চুষলাম ।
আমার ভালো লাগছিল না ।
বমি বমি লাগছিল ।
স্যার বলল, ঠিক আছে । আর চুষা লাগবে না।
আমি ভাবলাম, যাক। বেঁচে গেসি । কিন্তু না ।
আমার জন্য আরও কিছু অবাক করছিল ।
স্যার আমাকে বলে তোমার পিছনে আমারটা ঢুকাব ।
আমি বললাম, স্যার । আপনি কি পাগল হইসেন ? আপনার এতো মোটা জিনিস ! আমি পারব না । আমার এসব ভালো লাগছে না ।
স্যার বললেন , আগে করে দেখ । ভালো না লাগলে করো না ।
আমি অনেক জোরাজোরির পর রাজি হলাম ।
স্যার উঠে তার টেবিল থেকে লশন নিয়ে তার পুরুসাঙ্গে মাখলেন ।
আমার পেছন দিকেও একটু লশন লাগালেন ।
এবার আমাকে উপুড় করে শুয়ে দিলেন ।
আমার পাছার মাংস ফাঁক করে উনার পুরুষাঙ্গ সেট করলেন ।
আমাকে বললেন, জাহেদ । ইজি হও ।
আমি ভেতরে ভেতর ভয়ে শেষ । ইজি হব কি করে । কাঠ হয়ে যাচ্ছি ।
স্যার এবার এক ধাক্কা দিয়ে তার পুরুসাঙ্গের অর্ধেকটা ঢুকিয়ে দিলেন ।
আমার মনে হল আমার পাছার ভেতর ছিরে গেছে । ফেটে গেছে ।
আমি বললাম, স্যার । আমার অনেক ব্যথা হচ্ছে । আমি পারব না । প্লিজ ।
আমি ব্যথায় কুঁকড়ে গেলাম ।
স্যার এর বোধহয় দয়া হল ।
স্যার তার পুরুষাঙ্গ টেনে বের করলেন ।
আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু দিলেন ।
আদর করতে লাগলেন ।
বললেন, ঠিক আছে । তোমার দু পায়ের মাঝে করব ।
স্যার এবার আমার দুই রান একসাথে করলেন ।
তারপর তার পুরুষাঙ্গ ওখানে ঢুকিয়ে আমার ঠোঁটে চুমু দিতে লাগলেন ।
স্যার এর শরীরটা উথানামা করতে লাগল ।
স্যার এর পুরুষাঙ্গ আমার রানের ফাঁকে ঢুকছে আর বেরুচ্ছে ।
আমার অণ্ডকোষের নীচে স্যার এর পেনিস ঘষা খাচ্ছে ।
কখনও কখনও আমার পেনিস তার পেট বরাবর ঘষা খাচ্ছে ।
এবার আমার ভালো লাগছিল ।
স্যার এর শরীরের ঘসায় ঘসায় আমার মাল বের হয়ে গেল ।
একটু পর স্যার ও মাল বের করে ফেললেন ।
দুজন কিছুক্ষণ মরার মত বিছানায় পরে রইলাম ।
একটু পর উঠে দুজনেই ফ্রেস হলাম ।
পরদিন স্যার ঘুম থেকে উঠার আগেই আমি তাড়াতাড়ি উঠে চলে আসি লজ্জায় ।
এরপর থেকে স্যার এর সামনে একা কখনও যেতাম না ।
স্যার আমার সাথে একা কথা বলতে চাইতেন । আমি বলতাম না ।
স্যার আমাকে বিভিন্ন গিফট দিতেন ।
একদিন রাস্তায় আমায় একা পেয়ে বললেন, জাহেদ । তুমি কি আমাকে লাইক করো না ?
আমি বললাম, স্যার । এসব আমার ভালো লাগে না ।
স্যার বলল, তোমাকে আমার ভালো লাগে । প্লিজ ! আরেকবার করতে চাই ।
আমি বললাম, স্যার ! আপনি যদি বেশি বাড়াবাড়ি করেন তাহলে আমি সবাইকে বলে দেব ।
স্যার কিছু বলেন না । চুপ করে মাথা নিচু করে চলে যান ।
আমি তাকিয়ে থাকি ।
আসলে স্যারকে আমার ভালো লাগত । এটা ঠিক । কিন্তু সেক্স করার জন্য না ।
আর সেদিন রাতের এনালের ঘটনাটার কারণে আমার মনের ভেতর একটা চাপা জেদ কাজ করছিল ।
তাই স্যারকে আমি ফিরিয়ে দিই ।
স্যারকে আমি কোনদিন ক্ষমা করব না !
কারণ স্যার এর ওই একরাতের ঘটনা আমার জীবনটাই পাল্টে দিয়েছে ।
আমি এখন ছেলেদের সাথে সেক্স করি । ছেলেদের ভালোবাসি । কিন্তু আমি এমন ছিলাম না ।
ওই ঘটনার ৪-৫ বছর পর আমি আবার কারো সাথে সেক্স করি । সে গল্প আরেকদিন করব ।
২০০০ সালের জানুয়ারির দিকের কথা । আমি থাকি সিলেট অঞ্চলে । বেশ ঠাণ্ডা তখন ।
এমনকি পরিচালনাও আমিই করেছিলাম ।
ছোটবেলা থেকেই আমি টুকটাক লেখালেখি করতাম । ছাত্র হিসেবেও ভালো ছিলাম ।
তাই সবাই বেশ আদর করত ।
যাই হোক । নাটক শেষ হতে হতে বেশ রাত হয়ে গেল ।
নাটক দেখে সবাই খুব প্রশংসা করছিল । আমার খুব ভালো লাগছিল । আমার বাসা খুব দূরে ছিল ।
তখন ঘড়িতে প্রায় ১১ টা বাজে । তাই এতো রাতে বাসায় ফেরা সম্ভব ছিল না ।
তাই আমি এবং আমার কয়েকজন বন্ধু সিদ্ধান্ত নিলাম কাছেই স্যারদের কোয়ার্টার । সেখানেই আজ থাকব ।সেদিন রাতে স্যারদের কোয়ার্টারে যাই ।
স্যাররা অনেক প্রশংসা করেন আমার । নাটক নিয়ে অনেক আলোচনা হল । রাতের খাবারও খেয়ে নিলাম ।
সব কিছু শেষে দেখা গেল রাত ১২ টা ৩০ বেজে গেসে ।
এখন ঘুমাতে হবে ।
কলেজে একটা অনুষ্ঠান হচ্ছিল । সেখানে একটা নাটক মঞ্চস্থ হয় । নাটকটা লিখেছিলাম আমি ।
সিদ্ধান্ত হল আমি থাকব বাংলা স্যার এর সাথে ।
আমি স্যার এর সাথে স্যার এর রুমে গেলাম ।
স্যার বলল, কি ব্যপার । খুব টায়ার্ড নাকি জাহেদ!
আমি বললাম, জি স্যার ।
স্যার বলল, জিন্সের প্যান্ট পরে কি শুতে পারবে ? আমার এক্সট্রা লুঙ্গি আছে । দিই । চেঞ্জ করে নাও ।
আমিও বললাম , ঠিক আছে স্যার ।
স্যার লুঙ্গি এনে দেয়ার পর চেঞ্জ করে শুইলাম ।
স্যার আর আমি এক বিছানায় ।
স্যার এর বয়স খুব বেশি না । ২৮ কি ২৯ হবে । বাংলা পড়ান আমাদের । খুব সুন্দর করে কথা বলেন ।
স্যার এর সাথে লেখালেখি নিয়ে কথা বলতে লাগলাম ।
স্যার ও বিভিন্ন বিষয়ে টিপস দিতে লাগলেন ।
আমি আর স্যার একই কম্বলের নীচে ছিলাম ।
তাই প্রথম প্রথম একটু আন ইজি লাগলেও পরে সহজ হয়ে গেলাম ।
এভাবে রাত প্রায় ২ টা বেজে গেল । তাই ঘুমিয়ে গেলাম ।
রাত বাড়ার সাথে সাথে শীতও বাড়ছিল ।
আমি জড়সড় হয়ে শুয়ে আছি ।
ঘুমের মাঝে কখন যে স্যারকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছি খেয়াল নেই ।
আচমকা খেয়াল করলাম স্যার আমার সমস্ত শরীরে হাত বুলাচ্ছেন ।
আমি প্রথমে ভাবলাম । হয়ত আমার মনের ভুল ।
একটু পর বুঝলাম মনের ভুল নয় ।
স্যার সত্যি সত্যি আমার সারা শরীরে হাত বুলাচ্ছেন ।
শীতের রাত । তাই ভালো লাগছিল ।
আমার শরীরে এর আগে কেও এভাবে আদর করেনি ।
তাই ব্যপার টা উপভোগ করছিলাম ।
স্যার আমার প্রতি আরও ক্লোজ হলেন । বুঝতে পারলাম ।
আমিতো ভয়ে শেষ । এসব কি হতে যাচ্ছে ?
স্যার আচমকা আমার পুরুসাঙ্গে হাত দিলেন লুঙ্গির উপর দিয়েই ।
হাত দিতেই আমার পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে গেল ।
ভয়, আতংক আর বিস্ময় সব মিলিয়ে আমি একটা অদ্ভুত পরিস্থিতির মাঝে আছি ।
স্যার আমার পুরুষাঙ্গ তার হাতের মুঠোয় নিয়ে আদর করেই যাচ্ছেন ।
আমি বাধা দিচ্ছি না । দেখি স্যার কি করেন ।
স্যার যখন দেখলেন আমি বাধা দিচ্ছি না তখন আরও বেশি সাহসী হলেন ।
লুঙ্গির গিট খুলে ফেললেন আমার ।
লুঙ্গিটা হাঁটু পর্যন্ত নামিয়ে দিলেন ।
আমি খুব অবাক ।
স্যার ডান হাতে আমার পুরুষাঙ্গ ধরে আমার ঠোঁটে ঠোঁট রাখলেন ।
আমি শুধু উম উম করছি ।
কিছু বলার চেষ্টা করছিলাম । স্যার বললেন, চুপ করে থাক ।
স্যার সমানে আমার ঠোঁট গলায় চুমু দিতে লাগলেন আর হাত দিয়ে পুরুষাঙ্গ মোচড় দিতে লাগলেন ।
এবার স্যার তার মুখ আমার নিপলে নামিয়ে আনলেন ।
আমার বুকের বৃন্তের ডগায় তার জিব এর স্পর্শ দিলেন ।
আমি কেঁপে উঠলাম ।
মুখ দিয়ে শুধু স্যার স্যার করছি ।
স্যার এবার নিপল ঠোঁট দিয়ে চেপে চেপে চুষতে লাগলেন ।
আমি আদিম খেলায় মেতে উঠেছি ।
আমি অটো স্যার এর লুঙ্গিতে হাত দিই । গিট খুলে স্যার এর পুরুষাঙ্গ হাত বুলাই ।
অনভিজ্ঞ আমি স্যার এর পুরুষাঙ্গ মুঠ করে ধরে আদর দিই ।
স্যার বলে, আমার ওটা উপর নিচ করে চাপ দিতে থাক ।
আমি স্যার যা বলে তাই করি ।
মনে হচ্ছিল আমি স্যার এর হাতের রিমোট কন্ট্রোল । উনি যা বলবেন আমি তাই করব ।
স্যার এবার কম্বলের নিচে আমার পুরুষাঙ্গ তার মুখে নিলেন ।
আমি কেঁপে কেঁপে উঠে বললাম, স্যার না !
স্যার বলল, তোমার ভালো লাগবে । দেখ কি করি !
আমি স্যার কে বাধা দিই না ।
স্যার আমার পুরুসাঙ্গের গোরায় ঠোঁট বুলান । জিব দিয়ে আসতে আসতে আদর করেন ।
কিন্তু পুরুষাঙ্গ পুরোটা তার মুখে নিতেই আমি বুঝতে পারলাম মানুষের মুখের ভেতরের তাপমাত্রা কত বেশি থাকে ।
আরামে আমার চোখ বুজে আসল ।
ঠিক ২-৩ মিনিট পরেই আমার বীর্য বের হয়ে গেল ।
স্যার এর মুখ বীর্যে ভরে গেল ।
স্যার গিলে ফেললেন ।
আমি অবাক ! স্যার এটা কি করলেন !
স্যার হেসে বললেন, কি ব্যপার জাহেদ ! ২ মিনিটেই শেষ ! এমন হলে কি বউ থাকবে ?
আমি বললাম, স্যার এটাই আমার জীবনের প্রথম ।
স্যার হাসলেন ।
স্যার এবার তার পুরুষাঙ্গ আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলেন, চুস আমারটা ।
আমি বললাম, স্যার এটা আমার পক্ষে পসিবল না ।
স্যার বললেন, কেন ?
আমি বললাম, আমি কখনও চুসিনি ।
আমি রাজি হলাম না ।
স্যার বললেন, ঠিক আছে । পেশাব করে ক্লিন হয়ে আস ।
আমি বাথরুমে গিয়ে ক্লিন হলাম ।
এসে কম্বলের নিচে আসতেই স্যার আবার আমাকে নিয়ে খেলতে লাগলেন ।
আমার ঠোঁটে বুকে আবার চুমু খেতে থাকেন ।
স্বভাবতই আমি আবার উত্তেজিত হয়ে যেতে থাকি ।
স্যার এবার আমাকে বলেন যে তারটা একটু হলেও মুখে নিতে হবে ।
আমি এবার আর না করলাম না ।
স্যার এর পেনিস টা আমার চাইতে বড় । ডিম লাইটের আলোয় দেখতে পেলাম ।
পুরুসাঙ্গের মাথায় অনিচ্ছাকৃত ভাবে মুখ রাখতেই আমার গা গুলিয়ে উঠল ।
আমি কোন রকমে নিঃশ্বাস বন্ধ একবার চুষলাম ।
আমার ভালো লাগছিল না ।
বমি বমি লাগছিল ।
স্যার বলল, ঠিক আছে । আর চুষা লাগবে না।
আমি ভাবলাম, যাক। বেঁচে গেসি । কিন্তু না ।
আমার জন্য আরও কিছু অবাক করছিল ।
স্যার আমাকে বলে তোমার পিছনে আমারটা ঢুকাব ।
আমি বললাম, স্যার । আপনি কি পাগল হইসেন ? আপনার এতো মোটা জিনিস ! আমি পারব না । আমার এসব ভালো লাগছে না ।
স্যার বললেন , আগে করে দেখ । ভালো না লাগলে করো না ।
আমি অনেক জোরাজোরির পর রাজি হলাম ।
স্যার উঠে তার টেবিল থেকে লশন নিয়ে তার পুরুসাঙ্গে মাখলেন ।
আমার পেছন দিকেও একটু লশন লাগালেন ।
এবার আমাকে উপুড় করে শুয়ে দিলেন ।
আমার পাছার মাংস ফাঁক করে উনার পুরুষাঙ্গ সেট করলেন ।
আমাকে বললেন, জাহেদ । ইজি হও ।
আমি ভেতরে ভেতর ভয়ে শেষ । ইজি হব কি করে । কাঠ হয়ে যাচ্ছি ।
স্যার এবার এক ধাক্কা দিয়ে তার পুরুসাঙ্গের অর্ধেকটা ঢুকিয়ে দিলেন ।
আমার মনে হল আমার পাছার ভেতর ছিরে গেছে । ফেটে গেছে ।
আমি বললাম, স্যার । আমার অনেক ব্যথা হচ্ছে । আমি পারব না । প্লিজ ।
আমি ব্যথায় কুঁকড়ে গেলাম ।
স্যার এর বোধহয় দয়া হল ।
স্যার তার পুরুষাঙ্গ টেনে বের করলেন ।
আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু দিলেন ।
আদর করতে লাগলেন ।
বললেন, ঠিক আছে । তোমার দু পায়ের মাঝে করব ।
স্যার এবার আমার দুই রান একসাথে করলেন ।
তারপর তার পুরুষাঙ্গ ওখানে ঢুকিয়ে আমার ঠোঁটে চুমু দিতে লাগলেন ।
স্যার এর শরীরটা উথানামা করতে লাগল ।
স্যার এর পুরুষাঙ্গ আমার রানের ফাঁকে ঢুকছে আর বেরুচ্ছে ।
আমার অণ্ডকোষের নীচে স্যার এর পেনিস ঘষা খাচ্ছে ।
কখনও কখনও আমার পেনিস তার পেট বরাবর ঘষা খাচ্ছে ।
এবার আমার ভালো লাগছিল ।
স্যার এর শরীরের ঘসায় ঘসায় আমার মাল বের হয়ে গেল ।
একটু পর স্যার ও মাল বের করে ফেললেন ।
দুজন কিছুক্ষণ মরার মত বিছানায় পরে রইলাম ।
একটু পর উঠে দুজনেই ফ্রেস হলাম ।
পরদিন স্যার ঘুম থেকে উঠার আগেই আমি তাড়াতাড়ি উঠে চলে আসি লজ্জায় ।
এরপর থেকে স্যার এর সামনে একা কখনও যেতাম না ।
স্যার আমার সাথে একা কথা বলতে চাইতেন । আমি বলতাম না ।
স্যার আমাকে বিভিন্ন গিফট দিতেন ।
একদিন রাস্তায় আমায় একা পেয়ে বললেন, জাহেদ । তুমি কি আমাকে লাইক করো না ?
আমি বললাম, স্যার । এসব আমার ভালো লাগে না ।
স্যার বলল, তোমাকে আমার ভালো লাগে । প্লিজ ! আরেকবার করতে চাই ।
আমি বললাম, স্যার ! আপনি যদি বেশি বাড়াবাড়ি করেন তাহলে আমি সবাইকে বলে দেব ।
স্যার কিছু বলেন না । চুপ করে মাথা নিচু করে চলে যান ।
আমি তাকিয়ে থাকি ।
আসলে স্যারকে আমার ভালো লাগত । এটা ঠিক । কিন্তু সেক্স করার জন্য না ।
আর সেদিন রাতের এনালের ঘটনাটার কারণে আমার মনের ভেতর একটা চাপা জেদ কাজ করছিল ।
তাই স্যারকে আমি ফিরিয়ে দিই ।
স্যারকে আমি কোনদিন ক্ষমা করব না !
কারণ স্যার এর ওই একরাতের ঘটনা আমার জীবনটাই পাল্টে দিয়েছে ।
আমি এখন ছেলেদের সাথে সেক্স করি । ছেলেদের ভালোবাসি । কিন্তু আমি এমন ছিলাম না ।
ওই ঘটনার ৪-৫ বছর পর আমি আবার কারো সাথে সেক্স করি । সে গল্প আরেকদিন করব ।
আমারজীবনের
ReplyDeleteগলপ
আপনার গল্পটিও শুনতে চাই
Deleteএমন একজন ছাত্র চাই
ReplyDeleteআমি হব আপনার ছাএ.. নক মি
Deleteকরতে চাইলে নক দিও। বাবর আজম নামে আইডি তে
ReplyDeleteযদি করতে চাও নক মি সুগার ড্যাডি চাই আইডিতে
Delete