আমি থাকি নোয়াখালী । পড়ি
ক্লাস টেন এ । পুরুষদের প্রতি আমার আকর্ষণ আছে । কিন্তু আমাদের এই শহরের
কাওকে বলার সাহস পেতাম না । কারণ আমাদেরকে এখানকার লোকজন খুব ভালো করে
চেনে
। বাবা নামকরা ব্যবসায়ী তাই ।আমার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাজিব একদিন বলল, তপু আমি সামনের সপ্তাহে বড় আপার বাসায় যাবো চট্টগ্রামে, তুই যাবি আমার সাথে ?
আমি বললাম, দেখি যদি মা কে রাজি করাতে পারি ।
বিকেলে বাসায় এসে মায়ের কাছে বসে আনেকক্ষন ভূমিকা করে আসল কথা বললাম । মা প্রথমে দোনা মোনা করলেও পরে রাজি হলেন ।
মনের আনন্দে প্রথম বারের মত বাড়ির বাইরে বেড়াতে যাচ্ছি একা , বন্ধুর সাথে । আমাকে আর পায় কে?
চট্টগ্রামে শম্পা আপার বাসায় এসে পৌছে দেখি এলাহি কারবার ।
বাসায় মানুষ গিজ গিজ করছে । আমরা বাদে আরও প্রায় ৫/৬ জন মেহমান এসেছে গতকাল।
খাওয়া দাওয়ার পর এখন চিন্তা শোয়া হবে কোথায়।
আপা পাসের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে ঢাকায়।
ফিরে এসে আপা বলল, তপু ভাই কষ্ট করে তোমাকে পাশের বাসায় থাকতে হবে । রাজীবও তোমার সাথে থাকবে ।
আমাদের নিয়ে পরিচয় করিয়ে দিয়ে গেলেন আপা ।
আপা চলে যাওয়ার পর রাজিব বলল, দুলা ভাই , কেমন আছেন ?
দুলা ভাই হেসে বললেন, আর থাকা । তার উপর তোমার ভাবি নাই, আমার কপাল টাই খারাপ । একটা শালিও নাই ।
রাজিব হা হা করে হেসে উঠলো, আমিও মুচকি হাসলাম ।
দুলা ভাই আমাদের পাশের রুমে নিয়ে গেলেন বিছানা দেখিয়ে বললেন , রাজিব আর তপু তাহলে শুয়ে পর অনেক লম্বা জারনি করে এসেছ । আমি সিরিয়ালটা দেখে শোব ।
না আমরাও দেখবো , দেখবে তাহলে আস দেখ।
টিভি দেখার ফাকে ফাকে নানান আলাপ গল্প হাসি হচ্ছিল ।
এর মাঝেই দুলা ভাইয়ের সাথে বেশ ফ্রি হয়ে গেলাম ।
বলেই ফেললাম , বাহ ! দুলাভাই আপনি এতো সুন্দর করে কথা বলেন ।
সিরিয়াল শেষ হবার পর দুলাভাই বললেন, এখন শোয়া যায় , হ্যা চল মশারিটা টানিয়ে নাও, রাতে ভয় পেলে আমাকে ডাকবে।
আপা পাসের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে ঢাকায়।
ফিরে এসে আপা বলল, তপু ভাই কষ্ট করে তোমাকে পাশের বাসায় থাকতে হবে । রাজীবও তোমার সাথে থাকবে ।
আমাদের নিয়ে পরিচয় করিয়ে দিয়ে গেলেন আপা ।
আপা চলে যাওয়ার পর রাজিব বলল, দুলা ভাই , কেমন আছেন ?
দুলা ভাই হেসে বললেন, আর থাকা । তার উপর তোমার ভাবি নাই, আমার কপাল টাই খারাপ । একটা শালিও নাই ।
রাজিব হা হা করে হেসে উঠলো, আমিও মুচকি হাসলাম ।
দুলা ভাই আমাদের পাশের রুমে নিয়ে গেলেন বিছানা দেখিয়ে বললেন , রাজিব আর তপু তাহলে শুয়ে পর অনেক লম্বা জারনি করে এসেছ । আমি সিরিয়ালটা দেখে শোব ।
না আমরাও দেখবো , দেখবে তাহলে আস দেখ।
টিভি দেখার ফাকে ফাকে নানান আলাপ গল্প হাসি হচ্ছিল ।
এর মাঝেই দুলা ভাইয়ের সাথে বেশ ফ্রি হয়ে গেলাম ।
বলেই ফেললাম , বাহ ! দুলাভাই আপনি এতো সুন্দর করে কথা বলেন ।
সিরিয়াল শেষ হবার পর দুলাভাই বললেন, এখন শোয়া যায় , হ্যা চল মশারিটা টানিয়ে নাও, রাতে ভয় পেলে আমাকে ডাকবে।
মশারি টানানো হলে আমি ভিতরে ঢুকে শুলাম । শুয়ে শুয়ে ভাবছিলাম দুলাভাই বেশ আলাপি । লোক চেনা নেই জানা নেই এই এইটুক সময়ের মাঝে কেমন আপন করে নিয়েছে । চেহাড়াটা কি হ্যান্ডসাম যেমন লম্বা তেমন পেটানো শরীর । কি সুন্দর তার কথা বলা ! এ বাসার আপাটা কি লাকি !
এমন পুরুষ মানুষ কজনের ভাগ্যে জোটে । অথচ আপা যখন নিয়ে আসছিলো ভাবছিলাম কোথায় না কোথায় নিয়ে যাচ্ছে । ক্লান্ত ছিলাম , তাই কখন ঘুমিয়ে গেলাম টের পাই নি ।
পরের রাতে আবার এলাম। দেখি দুলাভাই টিভি দেখছে সাইড টেবিলে চায়ের খালি কাপ। কি দুলাভাই কি দেখছেন ?এমন পুরুষ মানুষ কজনের ভাগ্যে জোটে । অথচ আপা যখন নিয়ে আসছিলো ভাবছিলাম কোথায় না কোথায় নিয়ে যাচ্ছে । ক্লান্ত ছিলাম , তাই কখন ঘুমিয়ে গেলাম টের পাই নি ।
আরে আস আস । তারপর কি অবস্থা তোমাদের ? বস, বল কি খেদমত করতে পারি ।
না আপনাকে খেদমত করতে হবে না আপনার জন্য কি করবো তাই বলেন ,আমি বললাম ।
দুলা ভাই হা হা করে হেসে বললেন, যা দরকার তা তোমরা পারবে না ।
বুঝতে পেরে আমি আর রাজিব ও হা হা করে হেসে উঠলাম ।
রাজিবের ঘুম পাচ্ছিলো বলে ও ঘুমাতে চলে গেল । আমি কি করি কি করি ভেবে রয়ে গেলাম ।
দুলা ভাই আর আমি একসাথে টি ভি দেখছি ।
একটু পর দুলা ভাই বলল, তপু আমি যাই, মাথাটা খুব ধরেছে ।
আমি খেয়াল করলাম দুলা ভাই এর চোখ দুটো লাল হয়ে আছে ।
আমি বললাম, টিপে দিবো ?
না থাক , তুমি বেড়াতে এসেছ আবার কি মনে করবে।
কি যে বলেন দুলাভাই ! কি মনে করবো আপনার কষ্ট হচ্ছেত ।
চলেন, এখন আপনি কোন কথা না বলে চলেন বিছানায় শুয়ে পরেন । আমি আপনার মাথায় ভিক্স মালিশ করে দেই । আমি ভালো ম্যাসাজ করতে পারি ।
দুলাভাই উঠে তার শোবার ঘরে গেল । আমি রাজিব কে এক নজর দেখে দুলাভাইয়ের পিছনে গেলাম ।
ডিম লাইট জালিয়ে দুলাভাই ভিক্সের কৌটা আমার হাতে দিলেন। টি শার্ট খুলেন। আমি অল্প আলোয় দেখলাম পেটানো বুক, লোম নেই একটুও, দুটো মটর দানার মত বোটা । আমার কেমন যেন মাথা ঝিম ঝিম করছিল । দুলা ভাই আস্তে আস্তে খাটে শুয়ে পরলেন।
আমি তার পাশে খাটে বসে আস্তে আস্তে কপালে ম্যাসাজ করছিলাম । আমার নজর দুলা ভাই এর বুকের দিকে ।
দুলা ভাই বললেন, কাধ টা একটু ম্যাসাজ করে দিবে ?
দুলা ভাই উপুর হয়ে শুলেন । আমি দুলা ভাই এর কাঁধে হাত রাখলাম ।
আপনার শরীর কি শক্ত ! ওরে বাব্বাহ !
হ্যা পুরুষ মানুষতো এমনই হয় । তুমিও ব্যায়াম করো । বুঝলে ?
কিছুক্ষন ঘাড়ে আর কাধে ম্যাসেজ করে বললাম এবারে চিত হন কপালে একটু দেই । রগ গুলি ফুলে গেছে ।
দুলাভাই উঠে তার শোবার ঘরে গেল । আমি রাজিব কে এক নজর দেখে দুলাভাইয়ের পিছনে গেলাম ।
ডিম লাইট জালিয়ে দুলাভাই ভিক্সের কৌটা আমার হাতে দিলেন। টি শার্ট খুলেন। আমি অল্প আলোয় দেখলাম পেটানো বুক, লোম নেই একটুও, দুটো মটর দানার মত বোটা । আমার কেমন যেন মাথা ঝিম ঝিম করছিল । দুলা ভাই আস্তে আস্তে খাটে শুয়ে পরলেন।
আমি তার পাশে খাটে বসে আস্তে আস্তে কপালে ম্যাসাজ করছিলাম । আমার নজর দুলা ভাই এর বুকের দিকে ।
দুলা ভাই বললেন, কাধ টা একটু ম্যাসাজ করে দিবে ?
দুলা ভাই উপুর হয়ে শুলেন । আমি দুলা ভাই এর কাঁধে হাত রাখলাম ।
আপনার শরীর কি শক্ত ! ওরে বাব্বাহ !
হ্যা পুরুষ মানুষতো এমনই হয় । তুমিও ব্যায়াম করো । বুঝলে ?
কিছুক্ষন ঘাড়ে আর কাধে ম্যাসেজ করে বললাম এবারে চিত হন কপালে একটু দেই । রগ গুলি ফুলে গেছে ।
তুমিতো সত্যিই ভালো ম্যাসাজ কর।
কথা বলবেননা চোখ বন্ধ করে ঘুমের চেষ্টা করুন। এখন কেমন লাগছে ?
হ্যা একটু ভালো ।
আপনার কি পায়ে ব্যাথা আছে , একটু টিপে দিবো ?
দাও।
কথা বলবেননা চোখ বন্ধ করে ঘুমের চেষ্টা করুন। এখন কেমন লাগছে ?
হ্যা একটু ভালো ।
আপনার কি পায়ে ব্যাথা আছে , একটু টিপে দিবো ?
দাও।
এবারে খাটের মাঝামাঝি থেকে একটু পায়ের দিকে সরে বসলাম। লুঙ্গিটা হাটু পর্যন্ত উঠিয়ে পায়ের পাতা থেকে শুরু করলাম । অন্য পায়ের দিকে হাত বাড়ানোর সময় উনি নিজে থেকে ডান দিকে কাত হয়ে বাম পাটা আমার কোলের উপর এনে দিলেন । শরীরে
একটা শিহরন অনুভব করলাম। এবারে উনার বাম পা সরিয়ে ওপাশে ছড়িয়ে দিলেন
ডান পায়ের হাটু আমার কোলের উপর রেখে পায়ের পাতা ওদিকে বাড়িয়ে দিলেন। আমি উনার দুই পায়ের মাঝ খানে পরে গেলাম লুঙ্গিটা অনেক খানি উপরে উঠে গেল ধীরে ধীরে ।
কখন যে হাত দুটি তার হাটু ছেড়ে উপরে উঠেছে কিছুই বুঝতে পারিনি । লোহার মত লোমশ রানে হাত দুটি যেন অকারনেই ঘোরাঘুরি করছিলো ।
ডিম লাইটের মৃদু আলোতে চোখে পড়লো কোমড়ের কাছে যেখানে লুঙ্গির গিঠ থাকে তার একটু নিচে হঠাত কি যেন লাফিয়ে উঠলো ।বুঝলাম দুলা ভাই এর বাড়া নৌকার মাস্তুলের মত দাঁড়িয়ে আছে । কোল থেকে পা সরিয়ে দুলাভাই এবারে এই প্রথম আমাকে একটু কাছে টেনে নিলেন ।
বললেন , খুব ভালো লাগছে কোমড়টা একটু ম্যাসাজ করে দাওনা ।
আছছা দিচ্ছি ।
কখন যে হাত দুটি তার হাটু ছেড়ে উপরে উঠেছে কিছুই বুঝতে পারিনি । লোহার মত লোমশ রানে হাত দুটি যেন অকারনেই ঘোরাঘুরি করছিলো ।
ডিম লাইটের মৃদু আলোতে চোখে পড়লো কোমড়ের কাছে যেখানে লুঙ্গির গিঠ থাকে তার একটু নিচে হঠাত কি যেন লাফিয়ে উঠলো ।বুঝলাম দুলা ভাই এর বাড়া নৌকার মাস্তুলের মত দাঁড়িয়ে আছে । কোল থেকে পা সরিয়ে দুলাভাই এবারে এই প্রথম আমাকে একটু কাছে টেনে নিলেন ।
বললেন , খুব ভালো লাগছে কোমড়টা একটু ম্যাসাজ করে দাওনা ।
আছছা দিচ্ছি ।
নাড়াচড়া করাতে এবারে আসলেই লুঙ্গি খুলে গেল ।
আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি তলপেটের নিচে কোন গিঠ নেই । খুলে গেছে ওই জায়গাটা । বাড়াটা এখন আর স্থির নেই একটু পর পর লাফাচ্ছে । দুলাভাই কাত হয়ে শুয়ে বাম হাতে আমার কোমড় জড়িয়ে ধরলেন ।
আহ কি যে শান্তি, পুরুষ মানুষ ধরলেই কি এমন লাগে।
ভয় হলরাজিব এসে দেখে ফেলে কিন্তু কিছু করতে পারছি না ।
মনে হচ্ছে একটু দেখে আসি ও ঘুমাচ্ছে কি না।
এমন সময় দুলাভাই আমার হাত টা ধরে আমাকে একেবারে কাছে টেনে নিয়ে শুইয়ে দিলেন । আমি অবাক । একি হচ্ছে ! দুই পা দিয়ে আমার পা গুলি জড়িয়ে ধরলেন । আমি একেবারে বন্দি ।
আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি তলপেটের নিচে কোন গিঠ নেই । খুলে গেছে ওই জায়গাটা । বাড়াটা এখন আর স্থির নেই একটু পর পর লাফাচ্ছে । দুলাভাই কাত হয়ে শুয়ে বাম হাতে আমার কোমড় জড়িয়ে ধরলেন ।
আহ কি যে শান্তি, পুরুষ মানুষ ধরলেই কি এমন লাগে।
ভয় হলরাজিব এসে দেখে ফেলে কিন্তু কিছু করতে পারছি না ।
মনে হচ্ছে একটু দেখে আসি ও ঘুমাচ্ছে কি না।
এমন সময় দুলাভাই আমার হাত টা ধরে আমাকে একেবারে কাছে টেনে নিয়ে শুইয়ে দিলেন । আমি অবাক । একি হচ্ছে ! দুই পা দিয়ে আমার পা গুলি জড়িয়ে ধরলেন । আমি একেবারে বন্দি ।
এবারে আর রাখ ঢাক নয় সরা
সরি ঘাড়ের পিছনে হাত দিয়ে আমাকে জোরে জড়িয়ে ধরলেন দুলা ভাই । টি শার্ট টা
এক টানে খুলে ফেলে গলা হাত দিলেন বুকের উপর ।
দুলাভাই বললেন, তোমার দুধতো বেশ সুন্দর । আমিতো আগে খেয়াল করিনি । বোঁটা গুলা তো মেয়েদের মত । দুই আঙ্গুলের মাথা দিয়ে বোঁটায় খোঁচা দিতে দিতে বললেন ।
আহা সে যে কি এক অনুভুতি ! শিহরন ! আলাদা অনুভুতি ! এক হাতে দুধের বোঁটা টিপছেন আর ক্ষুধার্ত বাঘের মত অন্য দুধের বোটা মুখে ভরে চুষতে লাগলেন । এবারে আরেকটা অদল বদল করে অনেকক্ষন ভরে চুষলেন টিপলেন।
একটু পরে দরজাটা লাগিয়ে আসলেন । পরনের লুঙ্গিটা খুলে ফেললেন ।
একেবারে নগ্ন দুলাভাই । আমি কল্পনাও করতে পারিনাই যে এই লোককে এই বেশে দেখবো ।
দুলা ভাই এগিয়ে আসলেন । তার হাটার তালে তালে বাড়াটা একবার ডান দিক একবার বাম দিক দুলছিল । বাড়াটার মাথা টা দুলছে ।
ধরবে একটু ? নাও ধরে দেখ । বলেই আমার ডান হাতটা নিয়ে বাড়াটা ধরিয়ে দিলেন ।
আমি সম্মোহিতের মত ধরে রইলাম।
ধরে বসে থাকলে হবে ? আরো কত কাজ আছে না। তোমাকে আজ একটা নতুন খেলা শেখাবো । দেখ, ভালো করে দেখ টিপে দেখ । এটা দিয়েই খেলতে হবে । এটাতো একটা খেলনা।
টিপে দেখবো কি এতো বিশাল এক দন্ড। আগুনের মত গরম । মাথার গড়নটা জামরুলের মত । কি সুন্দর মন মাতানো নেশা ধরানো গন্ধ । মুখ দিয়ে রস পরছে , গোড়ায় কাল লোমের মধ্যে মনে হচ্ছে ঘন জঙ্গলের মাঝে একটা কামান দাঁড়ানো রয়েছে । নিচে একটা গোলাবারুদের ঝুলি ঝুলছে।
বাড়াটা দুই হাতে মুঠ করে ধরলাম ।
এবারে সেখান থেকে ছাড়িয়ে ঝট করে বাড়ার মাথাটা আমার গালে ছোয়ালেন ।বাড়াটার মাথার রস গালে লেগে গেল বুঝতে পারলাম গালে চিটচিট করছে ।
এবারে আমার মাথা ধরে বাড়ার গোড়ায় যেখানে সেই ঘন জঙ্গল সেখানে মুখ চেপে ধরলেন।
আহ, সেই গন্ধটা সরাসরি নাকে ঢুকে কেমন যেন নেশা ধরিয়ে দিল ।
লোম গুলি সারা গালে ঠোটে নাকে ঘষা লাগছে ।
উনিও কোমড় দুলিয়ে দুলিয়ে কি সুন্দর করে আমার সারা মুখ চোখ নাক ঠোট কপালে বাড়াটা ছুইয়ে দিচ্ছিলেন ।
নিচে পা রেখে আমি খাটে বসে আছি আর উনি আমার সামনে দাঁড়ানো ।
মুখটা ধরে কাছে টেনে নিয়ে চুমু খেয়ে বললেন একটু হা কর।
কোন রকম ঠোঁট দুটা একটু ফাক হোলে উনি বাড়ার মাথাটা আমার দুই ঠোঁটের ভিতর ঢুকিয়ে দিলেন।
একটু চুষে দেখ কেমন লাগে।
আমি যেন কেমন হয়ে গেলাম নিজের উপর কোন নিয়ন্ত্রন নেই ।
উনি যা বলছে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাই করে যাচ্ছি ।
চুষছি একটু একটু রস আসছে নোনটা স্বাদ ভারি মজা ।
দুলাভাই আমার মাথায় কপালে হাত বুলিয়ে আদর করছিলেন ।
কতক্ষন এভাবে চুষেছি মনে নেই । বাড়াটা এতো মোটা যে চোয়াল ধরে আসছে ।
এবার শুরু হল বীচি চুষা ।
দুলা ভাই আহ আহ করতে লাগলেন ।
বাড়াটা আমার মুখ ছুঁয়ে যাচ্ছে ।
এবার দুলা ভাই আমাকে ধরে খাটে শুইয়ে দিলেন । দুলাভাই বললেন, তোমার দুধতো বেশ সুন্দর । আমিতো আগে খেয়াল করিনি । বোঁটা গুলা তো মেয়েদের মত । দুই আঙ্গুলের মাথা দিয়ে বোঁটায় খোঁচা দিতে দিতে বললেন ।
আহা সে যে কি এক অনুভুতি ! শিহরন ! আলাদা অনুভুতি ! এক হাতে দুধের বোঁটা টিপছেন আর ক্ষুধার্ত বাঘের মত অন্য দুধের বোটা মুখে ভরে চুষতে লাগলেন । এবারে আরেকটা অদল বদল করে অনেকক্ষন ভরে চুষলেন টিপলেন।
একটু পরে দরজাটা লাগিয়ে আসলেন । পরনের লুঙ্গিটা খুলে ফেললেন ।
একেবারে নগ্ন দুলাভাই । আমি কল্পনাও করতে পারিনাই যে এই লোককে এই বেশে দেখবো ।
দুলা ভাই এগিয়ে আসলেন । তার হাটার তালে তালে বাড়াটা একবার ডান দিক একবার বাম দিক দুলছিল । বাড়াটার মাথা টা দুলছে ।
ধরবে একটু ? নাও ধরে দেখ । বলেই আমার ডান হাতটা নিয়ে বাড়াটা ধরিয়ে দিলেন ।
আমি সম্মোহিতের মত ধরে রইলাম।
ধরে বসে থাকলে হবে ? আরো কত কাজ আছে না। তোমাকে আজ একটা নতুন খেলা শেখাবো । দেখ, ভালো করে দেখ টিপে দেখ । এটা দিয়েই খেলতে হবে । এটাতো একটা খেলনা।
টিপে দেখবো কি এতো বিশাল এক দন্ড। আগুনের মত গরম । মাথার গড়নটা জামরুলের মত । কি সুন্দর মন মাতানো নেশা ধরানো গন্ধ । মুখ দিয়ে রস পরছে , গোড়ায় কাল লোমের মধ্যে মনে হচ্ছে ঘন জঙ্গলের মাঝে একটা কামান দাঁড়ানো রয়েছে । নিচে একটা গোলাবারুদের ঝুলি ঝুলছে।
বাড়াটা দুই হাতে মুঠ করে ধরলাম ।
এবারে সেখান থেকে ছাড়িয়ে ঝট করে বাড়ার মাথাটা আমার গালে ছোয়ালেন ।বাড়াটার মাথার রস গালে লেগে গেল বুঝতে পারলাম গালে চিটচিট করছে ।
এবারে আমার মাথা ধরে বাড়ার গোড়ায় যেখানে সেই ঘন জঙ্গল সেখানে মুখ চেপে ধরলেন।
আহ, সেই গন্ধটা সরাসরি নাকে ঢুকে কেমন যেন নেশা ধরিয়ে দিল ।
লোম গুলি সারা গালে ঠোটে নাকে ঘষা লাগছে ।
উনিও কোমড় দুলিয়ে দুলিয়ে কি সুন্দর করে আমার সারা মুখ চোখ নাক ঠোট কপালে বাড়াটা ছুইয়ে দিচ্ছিলেন ।
নিচে পা রেখে আমি খাটে বসে আছি আর উনি আমার সামনে দাঁড়ানো ।
মুখটা ধরে কাছে টেনে নিয়ে চুমু খেয়ে বললেন একটু হা কর।
কোন রকম ঠোঁট দুটা একটু ফাক হোলে উনি বাড়ার মাথাটা আমার দুই ঠোঁটের ভিতর ঢুকিয়ে দিলেন।
একটু চুষে দেখ কেমন লাগে।
আমি যেন কেমন হয়ে গেলাম নিজের উপর কোন নিয়ন্ত্রন নেই ।
উনি যা বলছে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাই করে যাচ্ছি ।
চুষছি একটু একটু রস আসছে নোনটা স্বাদ ভারি মজা ।
দুলাভাই আমার মাথায় কপালে হাত বুলিয়ে আদর করছিলেন ।
কতক্ষন এভাবে চুষেছি মনে নেই । বাড়াটা এতো মোটা যে চোয়াল ধরে আসছে ।
এবার শুরু হল বীচি চুষা ।
দুলা ভাই আহ আহ করতে লাগলেন ।
বাড়াটা আমার মুখ ছুঁয়ে যাচ্ছে ।
কিছু বুঝে উঠার আগেই প্যান্টের হুক খুলে জিপার টেনে খাটের ওপাশে ফেলে দিলেন।
কানে কানে বললেন এতোক্ষন তুমি করেছ এবারে দেখ আমি কি করি ।
দুলা ভাই আমার ধনের গোঁড়ায় মুখ নিয়ে ধোনের গন্ধ নিলেন প্রান ভরে ।
আহ কচি ধন । বিচি দুইটা হাতে নিয়ে নাড়া ছাড়া করে ধন টার মাথায় জিভ ছুয়ালেন ।
দুলা ভাই বলেন, কলেজ লাইফ থেকে পোলাদের পুটকি মারি । তোমার ভাবিরে বিয়ের পর সব বাদ দিছিলাম । গতকাল তোমারে দেইখাই পোলা চুদার সখ হইসিল ।
দুলাভাই কথা বলছিলেন আর আমার নাভির নিচের লোমের ওখানে হাত বুলিয়ে আদর করছিলেন ।
লোম ধরে টানছিলেন । পুটকির ভেতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে নারতে লাগলেন ।
যখন ওখানে আঙ্গুল ঢোকাছছিলেন সমস্ত শরিরে বিদ্যুত প্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল । শরীর ঝাকুনি দিয়ে কেপে উঠছিলো ।,
একটা দুধের বোটা মুখে পুরে নিলেন আর এক হাতে অন্য দুধ ধরে টিপছেন । দুধ বদলে চুষছেন কামড়াচ্ছেন কিন্তু কোন কষ্ট পাচ্ছি না । আর আস্তে আস্তে নিচে নামছেন নাভির কাছে এসে নাভিতে চুমু খেলেন । আমার অনেক আদরের অনেক যত্নের সেই রেশমের মত নরম চকচকে লোম গুলোতে তার মুখ ঘষলেন চুমু খেলেন ।
দুলা ভাই এবারে তার জিহবা আমার পুটকির ভিতরে ঢুকিয়ে দিলেন । আহ ! সে কি আরাম ।
উনি যখন পুটকি চাটছিলেন তখন তার কোমড়টা আমার মাথার দিকে চলে এসেছিলো ।
দেখলাম বাড়াটা সেই রকম দাড়িয়েই আছে । নিচে ঝোলাটা ঝুলছে । লোভনিয় দৃশ্য ।
ডিম লাইটের মৃদু আলোতে রসে ভেজা বাড়ার মাথাটা চিকচিক করছে । মুখ দিয়ে মুক্তা দানার মত ফোটা ফোটা রস ঝড়ছে।
কেমন যেন লোভ হোল । মনে হয় দুলাভাই বুঝতে পেরেছেন । দুলাভাই আমার কাধের দুই পাশে দুই হাটুতে ভর রেখে কুকুরের মত উপুর হয়ে পুটকি চাটছেন । বাড়ার মাথাটা আমার ঠিক দুই ঠোটের ফাকে এনে দিলেন । আমি কেমন করে যেন বাড়ার মাথাটা বড় জামরুলের মত যেটুক তার সব টুকই মুখে নিলাম । আমি এখন বাড়া চুষছি।
পুটকি চাটা শেষ করে দুলা ভাই আবার আমার মুখের কাছু মুখ এনে চুমু খেয়ে বললেন , তোমাকে এখন চুদব । তুমি যদি কোন রকম ব্যথা ট্যাথা পাও সাথে সাথে বলবে । চিতকার করবেনা ।
দুলা
ভাই আমার কোমড়ের নিচে দুই পায়ের ফাকে বসলেন আমার পা দুটি তার কাধের উপর
রেখে দুই হাত দিয়ে পুটকির গর্তে একগাদা লশন লাগালেন । বাড়ার মাথাটাতেও খুব
করে লশন লাগালেন । এবার পুটকির ছিদ্রে বাড়ার মাথা রাখলেন আমাকে বললেন তুমি
কি রেডি?
আমি কিছুই বুঝলাম না। আমি কি বুঝবো । আমিতো এর আগে কিছু করি নি । উনি অভিজ্ঞ মানুষ । যা করার সেইতো করছে ।
উনি আমার জবাবের অপেক্ষা না করে আস্তে করে কোমড় দুলিয়ে বাড়ার মাথা ঢুকিয়ে দিলেন ।
আমি ব্যথায় আমার হাত কামড়ে ধরলাম ।
দুলা ভাই একটু থামলেন ।
পকাত করে একটা শব্দ হোল । শুধু বুঝতে পারছি এতোক্ষন যে কামানটা দেখেছি সেটি আমার শরীর এর ভিতর ঢুকে পরেছে । আস্তে আস্তে সবটুকই ঢুকে গেল ।এবার দুলা ভাই ভর দিয়ে কোমড় দোলাতে লাগলেন ।বাড়াটা নানা রকম চপ চপ চুক চুক শব্দ করে ভিতরে ঢুকছে বের হচ্ছে ।
মনে হল আমার পুটকির ভেতর বাড়া হারিয়ে গেছে দেখা যাবেনা । এবার বাড়া বের না করেই আবার সেখানে হাটু উঠিয়ে দুই পায়ের পাতার উপর বসলেন। এবার বসে বসে বাড়া ঢোকাচ্ছেন আর বের করছেন ।
প্রানপন জ়োড়ে ধাক্কা দিয়ে সবটুকু বাড়া পুটকির ভিতর ঢুকিয়ে বললেন এটা হোল ঠাপ দেয়া ।
আচ্ছা এবার একটু কাত হও ।
আমি ডান পা উনার মুখের উপর দিয়ে সরিয়ে বাম দিকে কাত হলাম উনি খুব সতর্ক হয়ে বাড়াটা ধরে রাখলেন যেন পুটকি ছেড়ে বেরিয়ে না আসে । এবারে আমাকে কাত অবস্থায়ই ঠাপাচ্ছেন । এক হাতে একটা দুধের বোঁটা ধরেছেন আর অন্য হাতে আমার কোমড়ের উপরে ধরে রেখেছেন বললেন এটা হল খাড়া চোদন।
ঠাপাচ্ছেন , ঠাপাচ্ছেন যেন এর কোন শেষ নেই ।
কি যে শব্দ পকাত পকাত ।
আমার ধন আমি খেঁচে যাচ্ছি ।
দুলাভাই আবার উপুর করে দিলেন । আমার উপর আবার চোদনের ঝড় তুললেন । দুই কনুইতে ভর রেখে দুই হাতে আমার মুখ জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞ্যেস করলেন, কেমন লাগছে ?
আমি বললাম, দুলা ভাই আর পারছিনা কখন শেষ হবে ?
দুলাভাই ঠোটে চমু খেয়ে বললেন এইতো হচ্ছে ।
তুমি বাড়াটা বের কর।
আমার পুটকি থেকে পিচ্ছিল বাড়াটা টেনে বের করলাম ।
অসম্ভব শক্ত । হাতের মুঠে ধরতে চাইছেনা ।
আমাকে বাড়া ধরে রাখতে বলে বুকের উপর দিয়ে আমার মুখের কাছে এগিয়ে এলেন ।
আমার হাতে হাত রেখে দেখিয়ে দিলেন এই ভাবে হাত উঠা নামা কর।
আমি মন্ত্র মুগ্ধের মত তাই করছিলাম সদ্য পুটকির ভিতর থেকে বের করে আনা আগুনের মত গরম বাড়া ডান হাত দিয়ে আর আমার ধন বাম হাত দিয়ে খেঁচতে লাগলাম ।
দুলা ভাই এর বাড়া আরো শক্ত হল কেমন যেন কেপে কেপে উঠলো ।
হঠাত বাড়ার মুখ দিয়ে পিচকিরির মত মাল বেরিয়ে আসতে লাগলো ।
চিরিক দিয়ে দিয়ে মালে আমার ঠোট খোলা মুখের ভিতর, চোখ নাক সব ভরে গেল ।
সাথে সাথে আমার মাল ও বের হল । আহ সে যে কি শান্তি !
আমি কিছুই বুঝলাম না। আমি কি বুঝবো । আমিতো এর আগে কিছু করি নি । উনি অভিজ্ঞ মানুষ । যা করার সেইতো করছে ।
উনি আমার জবাবের অপেক্ষা না করে আস্তে করে কোমড় দুলিয়ে বাড়ার মাথা ঢুকিয়ে দিলেন ।
আমি ব্যথায় আমার হাত কামড়ে ধরলাম ।
দুলা ভাই একটু থামলেন ।
পকাত করে একটা শব্দ হোল । শুধু বুঝতে পারছি এতোক্ষন যে কামানটা দেখেছি সেটি আমার শরীর এর ভিতর ঢুকে পরেছে । আস্তে আস্তে সবটুকই ঢুকে গেল ।এবার দুলা ভাই ভর দিয়ে কোমড় দোলাতে লাগলেন ।বাড়াটা নানা রকম চপ চপ চুক চুক শব্দ করে ভিতরে ঢুকছে বের হচ্ছে ।
মনে হল আমার পুটকির ভেতর বাড়া হারিয়ে গেছে দেখা যাবেনা । এবার বাড়া বের না করেই আবার সেখানে হাটু উঠিয়ে দুই পায়ের পাতার উপর বসলেন। এবার বসে বসে বাড়া ঢোকাচ্ছেন আর বের করছেন ।
প্রানপন জ়োড়ে ধাক্কা দিয়ে সবটুকু বাড়া পুটকির ভিতর ঢুকিয়ে বললেন এটা হোল ঠাপ দেয়া ।
আচ্ছা এবার একটু কাত হও ।
আমি ডান পা উনার মুখের উপর দিয়ে সরিয়ে বাম দিকে কাত হলাম উনি খুব সতর্ক হয়ে বাড়াটা ধরে রাখলেন যেন পুটকি ছেড়ে বেরিয়ে না আসে । এবারে আমাকে কাত অবস্থায়ই ঠাপাচ্ছেন । এক হাতে একটা দুধের বোঁটা ধরেছেন আর অন্য হাতে আমার কোমড়ের উপরে ধরে রেখেছেন বললেন এটা হল খাড়া চোদন।
ঠাপাচ্ছেন , ঠাপাচ্ছেন যেন এর কোন শেষ নেই ।
কি যে শব্দ পকাত পকাত ।
আমার ধন আমি খেঁচে যাচ্ছি ।
দুলাভাই আবার উপুর করে দিলেন । আমার উপর আবার চোদনের ঝড় তুললেন । দুই কনুইতে ভর রেখে দুই হাতে আমার মুখ জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞ্যেস করলেন, কেমন লাগছে ?
আমি বললাম, দুলা ভাই আর পারছিনা কখন শেষ হবে ?
দুলাভাই ঠোটে চমু খেয়ে বললেন এইতো হচ্ছে ।
তুমি বাড়াটা বের কর।
আমার পুটকি থেকে পিচ্ছিল বাড়াটা টেনে বের করলাম ।
অসম্ভব শক্ত । হাতের মুঠে ধরতে চাইছেনা ।
আমাকে বাড়া ধরে রাখতে বলে বুকের উপর দিয়ে আমার মুখের কাছে এগিয়ে এলেন ।
আমার হাতে হাত রেখে দেখিয়ে দিলেন এই ভাবে হাত উঠা নামা কর।
আমি মন্ত্র মুগ্ধের মত তাই করছিলাম সদ্য পুটকির ভিতর থেকে বের করে আনা আগুনের মত গরম বাড়া ডান হাত দিয়ে আর আমার ধন বাম হাত দিয়ে খেঁচতে লাগলাম ।
দুলা ভাই এর বাড়া আরো শক্ত হল কেমন যেন কেপে কেপে উঠলো ।
হঠাত বাড়ার মুখ দিয়ে পিচকিরির মত মাল বেরিয়ে আসতে লাগলো ।
চিরিক দিয়ে দিয়ে মালে আমার ঠোট খোলা মুখের ভিতর, চোখ নাক সব ভরে গেল ।
সাথে সাথে আমার মাল ও বের হল । আহ সে যে কি শান্তি !
Ami jnI. .....uff se ki santi. ......Nice story
ReplyDeleteAmi o gay sex korta chi. Jodi raji hoo toba bolo
Deleteami raji
DeleteWhat's app number?
DeleteSo noce. I. Like it. Any body lile to do with. Me
ReplyDeleteGood
DeleteKono sexy bottom chaile 01627681539 ei WhatsApp number e knock daw.. 🥵
Deletehttps://t.me/desiguya
DeleteI will do
ReplyDeleteYes i am
ReplyDeleteYea
ReplyDelete